Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

প্রকল্প পরিদর্শন

প্রকল্প পরিদর্শন


প্রকল্প:

সারা দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার ও ভাষা প্রশিক্ষণ ল্যাব স্থাপন  প্রকল্প,এ প্রকল্পের আওতায় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব স্থাপন করা হচ্ছে, যার মধ্যে ৬৫টি ভাষা প্রশিক্ষণ ল্যাব অন্তর্ভূক্ত রয়েছে।

বিভিন্ন পর্যায়ের জনসাধারণকে বিশেষতঃ যুব সম্প্রদায়কে আইসিটি ব্যবহারের প্রতি উদ্বুদ্ধ করতে এ সকল ল্যাবগুলোকে কেন্দ্র করে শেখ রাসেল আইসিটি ক্লাব গঠন করা হয়েছে। তরূণ প্রজন্মের ভাষাগত সীমাবদ্ধতা দূরীকরণে ভাষা শিক্ষা ল্যাবগুলো কাজ করবে।

প্রকল্পের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যঃ

ü ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যকে সামনে রেখে ভাষা প্রশিক্ষণ ল্যাবসহ সারাদেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব স্থাপন;
ü স্থাপিত ডিজিটাল ল্যাবগুলোর মাধ্যমে তথ্য ও যোগাযোগ সেবা সরাদেশের লাখো ছাত্র/ছাত্রীদের নিকট সহজলভ্য করা;
ü ডিজিটাল ল্যাবে ইন্টারনেট সংযোগ সুযোগ সৃষ্টি করে ল্যাবসমূহকে স্থানীয় সাইবার কেন্দ্র হিসাবে গড়ে তোলা;
ü ডিজিটাল শিক্ষা ও তথ্য সেবা সম্প্রসারণ/সহজলভ্যের মাধ্যমে ছাত্র/ছাত্রীদের আইসিটি ক্ষেত্রে সামর্থ বৃদ্ধি ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়,জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে কর্মরত কর্মকর্তাগণ নিয়মিত বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্থাপিত শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব পরিদর্শণ করে থাকে।



ইডিসি প্রকল্প


স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সহায়ক ভূমিকা রাখবে ডিজিটাল সংযোগ স্থাপন (ইডিসি) প্রকল্প।  গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলে আইসিটি অবকাঠামো নির্মাণ ও ব্যবহার সম্প্রসারণের জন্য ইতোমধ্যে ‘রূপকল্প ২০৪১’ ঘোষণা করেছে সরকার। 

ইডিসি প্রকল্পের মাধ্যমে সরকারের দক্ষতা উন্নয়ন, তৃণমূল পর্যায়ে ভৌত অবকাঠামো শক্তিশালী করা, প্রতিভা কাজে লাগানো, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের জন্য প্রস্তুত করা, জনগণের ডিজিটাল জীবনকে সহজ করা এবং আইসিটির উন্নয়নের মাধ্যমে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।

ইডিসি প্রকল্পের আওতায় প্রান্তিক পর্যায়ে ১ লাখ ৯ হাজার ২৪৪টি ইন্টারনেট সংযোগ স্থাপন, দশ হাজার শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব তৈরি,  ৫৭টি বিশেষায়িত ল্যাব ও ভবিষ্যৎ শিল্প বিপ্লব কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা, ৫শ’ ৫৫টি জয় ডি সেন্টার স্থাপন, কেন্দ্রীয় ডাটা সেন্টার, সফটওয়ার প্লাটফর্ম, ১৭ হাজার ৩১৪টি সার্ভিস ডেলিভারি ডিভাইস ও ৫ হাজার ৫শ’ এনরোলমেন্ট ডিভাইস বিতরণ, ১০টি ডিজিটাল ভিলেজ রূপান্তর, ২১ তলা বিশিষ্ট আইসিটি টাওয়ার নির্মাণ এবং বিশ হাজার মৎস্য খামারিকে ড্রোন দেওয়া হবে।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় প্রচেষ্টায় আজ ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়ন হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে  ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ এগিয়ে যাবে।

ডিজিটাল সংযোগ স্থাপন (ইডিসি) প্রকল্প পরিচালক খন্দকার আজিজুল ইসলাম (অতিরিক্ত সচিব) বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বের কারণে ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়েছে। এখন আমরা ২০৪১ সাল নাগাদ ‘স্মার্ট বাংলাদেশে’র রূপরেখা করতে পেরেছি।

স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে প্রধানমন্ত্রী চারটি ভিত্তি উপস্থাপন করেছেন। এগুলো হচ্ছে- ডিজিটাল সিটিজেন, স্মার্ট ইকোনোমি, স্মার্ট গভর্নমেন্ট এবং স্মার্ট সোসাইটি। এই চার ভিত্তি সামনে রেখে এগোতে হবে বলে জানান ইডিসি প্রকল্প পরিচালক।